দুর্নীতির আরেক মামলায় খালেদার ৭ বছরের কারাদণ্ড Skip to main content

Featured Post

US imposes highest import tariffs since World War I, fears of global trade war

  প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্রে সর্বোচ্চ আমদানি শুল্ক, বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধের শঙ্কা যুক্তরাষ্ট্রে অধিকাংশ আমদানি পণ্যের ওপর অন্তত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত এক শতাব্দীর মধ্যে এত উচ্চ শুল্ক আরোপ করেনি ওয়াশিংটন।  বুধবার (২ এপ্রিল) গৃহীত এই সিদ্ধান্তের কারণে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।  চিনের ওপর নতুনভাবে ৩৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে।  কিছুদিন আগে ট্রাম্পের আরোপিত ২০ শতাংশ শুল্কসহ বেইজিংয়ের জন্য সংখ্যাটি মোট ৫৪ শতাংশ।  ট্রাম্পের অর্থনৈতিক অস্ত্রের আঘাত থেকে নিরাপদ নয় দীর্ঘদিনের মার্কিন মিত্ররাও।  যেমন ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর ২০ শতাংশ এবং জাপানের ওপর ২৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। শুল্কের ভিত্তি হার (বেইজ রেট) আগামী ৫ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে।  আর উচ্চ পালটা শুল্ক কার্যকর হবে আগামী ৯ এপ্রিল থেকে।  মার্কিন অর্থনীতিবিদ ওলু সোনোলা বলেছেন, এই শুল্ক দীর্ঘদিন কার্যকর থাকলে, অর্থনৈতিক সমস্ত ভবিষ্যতবাণী জানালা দিয়ে ছুঁড়ে ফেলে দিন।...

দুর্নীতির আরেক মামলায় খালেদার ৭ বছরের কারাদণ্ড

দুর্নীতির আরেক মামলায় খালেদার ৭ বছরের কারাদণ্ড

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দণ্ডিত হয়ে কারাগারে যাওয়ার আট মাসের মাথায় জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের পরিত্যক্ত কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এর বিচারক আখতারুজ্জামান এই রায় ঘোষণা করেন। একই মামলায় অপর তিন আসামিকেও সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছের ব্যক্তিগত সচিব জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও বিএনপির নেতা সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ব্যক্তিগত সহকারী সচিব মনিরুল ইসলাম। রায় ঘোষণার সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়া আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। হারিছ চৌধুরী পলাতক। কারাগারে থাকা অপর দুই আসামি জিয়াউল ও মনিরুল আদালতে উপস্থিত ছিলেন। ক্ষমতার অপব্যবহার করে আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় খালেদা জিয়াকে সাজা দিয়েছেন আদালত। আর্থিক ক্ষতির ব্যাপারে সহযোগিতার দায়ে দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় হারিছ, জিয়াউল ও মনিরুলকে দণ্ড দেওয়া হয়েছে। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় মামলা করে দুদক। তদন্ত শেষে ২০১২ সালে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ খালেদাসহ চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
সাক্ষ্যগ্রহণ কার্যক্রম শেষ হলে দুদকের পক্ষে এই মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়।
শুনানি চলাকালে গত ২০ সেপ্টেম্বর সর্বশেষ খালেদা জিয়া আদালতে হাজির না হওয়ায় বিচারক তাঁকে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেন। সেদিন খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে ওই মামলার বিচার কার্যক্রম চলবে বলে বিচারিক আদালত আদেশ দেন। এর বিরুদ্ধে খালেদা জিয়া হাইকোর্টে রিভিশন আবেদন করেন। শুনানি নিয়ে ১৪ অক্টোবর হাইকোর্ট আবেদনটি সরাসরি খারিজ করে দেন। হাইকোর্টের ওই আদেশের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়া লিভ টু আপিল করেন। খালেদা জিয়ার করা লিভ টু আপিল আজ সকালে খারিজ করে দিয়েছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত। গত ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডাদেশ দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫। ওই সাজার রায়ের বিরুদ্ধে তিনি হাইকোর্টে আপিল করেছেন।
খালেদার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ
অভিযোগপত্রে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া তাঁর স্বামী জিয়াউর রহমানের নামে তাঁর তৎকালীন সেনানিবাসের বাড়ির ঠিকানায় নামসর্বস্ব জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট গঠন করেন। খালেদা জিয়া, তাঁর দুই ছেলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান, ওই ট্রাস্টের ট্রাস্টি হয়েও চ্যারিটেবল কাজে কোনো অর্থ ব্যয় করেননি। বরং নিজেদের ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধির জন্য বিগত সময়ে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রীর পদে থেকে অবৈধ প্রভাব খাঁটিয়ে অবৈধ অর্থ সংগ্রহ করেন। অর্থ পরিচালনায় দায়িত্বরত থেকে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ব্যয় করেন তাঁর রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী। হারিছের ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) জিয়াউল ইসলাম এবং সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সহকারী ব্যক্তিগত সচিব (এপিএস) মনিরুল ইসলাম পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারার অপরাধ করেছেন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ক্ষমতায় থাকার সময় ৬ শহীদ মইনুল রোডের বাড়ির ঠিকানা ব্যবহার করে জিয়াউর রহমান চ্যারিটেবল ট্রাস্ট নামে গুলশান সাবরেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রি করেন খালেদা জিয়া। চ্যারিটেবল কাজের জন্য ট্রাস্ট করেছেন তা উল্লেখ আছে। কিন্তু চ্যারিটেবল কাজে কোনো টাকা খরচ করেননি। খালেদা জিয়া ট্রাস্টের কাজে তাঁর রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছের এপিএস জিয়াউল ও অন্যদের সহযোগিতায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সোনালী ব্যাংক শাখার হিসাবে (অ্যাকাউন্টে) ক্ষমতার অপব্যবহার করে অবৈধভাবে টাকা সংগ্রহ করে লেনদেন করেন। ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে টাকা গ্রহণ ও খরচসংক্রান্ত প্রতিটি পদক্ষেপে স্বচ্ছতার অভাব দেখা গেছে। খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী পদে থেকে ক্ষমতার অবৈধ প্রভাব খাঁটিয়ে ১ কোটি ৯০ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় জমা করেন। ওই টাকার বৈধ উৎসের কোনো তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যায়নি। প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় ওই হিসাবে লেনদেন হলেও প্রধানমন্ত্রী পদ ছেড়ে যাওয়ার পর ওই হিসাবে আর কোনো লেনদেন হয়নি। খালেদা জিয়া জানতেন, ১ কোটি ৯০ লাখ ৫০ হাজার টাকার উৎস অবৈধ ছিল। কারণ, তিনি ট্রাস্টের প্রথম ম্যানেজিং ট্রাস্টি। তাঁর অগোচরে ওই ট্রাস্টের হিসাবে টাকা জমা হওয়ার কথা নয়। অভিযোগপত্রে বলা হয়, বিএনপির তহবিল (ফান্ড) থেকে ৬ কোটি ১৮ লাখ ৮৯ হাজার ৫২৯ টাকা পাওয়ার পরও খালেদা জিয়া জেনেশুনে ৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকার চেক দেন। দলের ফান্ডের অতিরিক্ত টাকা অবৈধভাবে সংগৃহীত হিসাবে জমা ছিল, তা তিনি জানতেন। ওই টাকার উৎস অবৈধ। সে কারণে মেট্রোমেকার্স অ্যান্ড ডেভেলপারের ১ কোটি ৩৫ লাখ টাকাকে বৈধ করার অপচেষ্টা করেছেন। পর্যালোচনায় দেখা যায়, ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪২ হাজার টাকা আসামিরা অবৈধভাবে সংগ্রহ করেন এবং খরচ করেন।
হারিছ চৌধুরীর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ
অভিযোগপত্রে বলা হয়, খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী অবৈধভাবে অর্জিত সব টাকা নিজ দায়িত্ব সংগ্রহ করে তাঁর এপিএস জিয়াউল ইসলাম এবং সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার এপিএস মনিরুল ইসলাম খানের সহায়তায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে অবৈধভাবে জিয়াউর রহমান ট্রাস্টের নামে জমি কেনার জন্য টাকা দেওয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করেছেন।
জিয়াউল ইসলাম মুন্না যা করেছেন
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীর পিএস জিয়াউল ইসলাম মুন্না বিভিন্ন সময় পে-ইন স্লিপের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সোনালী ব্যাংক শাখায় জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে জমা করেন। হারিছ চৌধুরীর নামে অন্য যেসব পে-অর্ডার আসে, তাও তিনি জমা রাখেন। এসব পে-অর্ডার ও নগদ টাকা তাঁর অধস্তন কর্মকর্তা হিসেবে তাঁরই নির্দেশে অবৈধ টাকা দিয়ে অপরাধ করেছেন।
মনিরুল ইসলাম খান যা করেছেন
মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সহকারী একান্ত সচিব প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়ের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে পে–অর্ডার করার জন্য মেট্রোমেকার্স ডেভেলপমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এফ এম জাহাঙ্গীর সাহায্যে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ধানমন্ডি শাখায় যান। পাঁচটি পে–অর্ডারের মাধ্যমে জিয়াউর রহমান চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অ্যাকাউন্টে অবৈধভাবে সংগৃহীত মোট ১ কোটি ৩৫ লাখ টাকা পাঠানোর ব্যবস্থা করে দণ্ডবিধির ১০৯ ধারার অপরাধ করেছেন।

Comments

Popular posts from this blog

India is on fire, 40,000 affected by heatstroke, 192 vagrants died in the summer in Delhi!

  দাবদাহে পুড়ছে ভারত, হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ৪০ হাজার, দিল্লিতে গরমে ১৯২ ভবঘুরের মৃত্যু! চলতি গ্রীষ্ম রেকর্ড গরমের সাক্ষী হয়েছে ভারত। দাবদাহের ভয়াবহতা চরমে পৌঁছেছে। দাউদাউ গরমে গত তিন দিনে কেবল দিল্লি, নয়ডাতেই ১৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে।  এবার জানা গেল, গত সাড়ে তিন মাসে তপ্ত কড়াইয়ের ভারতে ৪০ হাজার মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন!  অন্যদিকে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দাবি, ১১ থেকে ১৯ জুনের মধ্যে গরমে ১৯২ জন ভবঘুরের মৃত্যু হয়েছে রাজধানীতে।  এদিকে প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার সাক্ষী উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি। উত্তর ও মধ্য ভারত যখন বৃষ্টির অপেক্ষায় চাতক, তখন অসম-সহ একাধিক রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।  আবহ বিজ্ঞানীরা বলছেন, এবার ভয়ংকরতম গ্রীষ্মের সাক্ষী গোটা এশিয়াই। ভারতের উত্তরাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে গড় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রির আশপাশে থাকছে।  জলবায়ুর এই পরিবর্তনের জন্য দায়ী মানব সভ্যতা। আরও ভালো করে বললে ‘উন্নয়ন’। গত মার্চের পর থেকেই ক্রমশ অসহনীয় হয়েছে উঠেছে দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপামাত্রা।  সূর্যের লেলিহান উনুনে পুড়ে আকাশে উড়তে উড়তে বহু পাখির মৃত্যু হচ্...

The country's largest Friday prayer was held at Biswa Ijtema Maidan in Tongi

টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ  মাওলানা সাদ অনুসারীদের দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমার শুরুর দিনটা শুক্রবার পড়েছে। টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ।  তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা ময়দানে লাখো মুসল্লির উপস্থিতিতে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টায় ইজতেমা ময়দানে জুমার আজান হয়। দেড়টায় শুরু হয় খুতবা।  এরপর ১টা ৫০ মিনিটে নামাজ শুরু হয়ে শেষ হয় ১টা ৫৫ মিনিটে। জুমার নামাজে ইমামতি করেন মাওলানা সাদের বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ।  ইজতেমার নিজামউদ্দিন অনুসারী দ্বিতীয় পর্বের মিডিয়া সমন্বয়কারী মোহাম্মদ সায়েম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  শুক্রবার বাদ ফজর থেকেই দ্বীন, ইমান এবং আখলাকের ওপর ইজতেমার দেশ-বিদেশের শীর্ষ মুরুব্বিরা বয়ান করছেন।  তথ্যসূত্র: জাগোনিউজ

Trump criticized for controversial comments again

  মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: সব সুইং স্টেটে এগিয়ে ট্রাম্প বিশ্বের সব দেশ এখন নজর রাখছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। আগামীকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।  এবারের নির্বাচনে চমক দেখিয়ে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় দফায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট হবেন?  নাকি ইতিহাস সৃষ্টি করে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস প্রথম মার্কিন নারী প্রেসিডেন্ট হবেন?  এর উত্তর নির্ধারিত হতে পারে কিছু রাজ্যের ফলাফলে।  এগুলো ‘সুইং স্টেট’ বা দোদুল্যমান রাজ্য হিসেবে পরিচিত।  এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০টি স্টেটে একসঙ্গে ভোট হলেও মূলত সবারই নজর থাকে সুইং স্টেটের দিকে।  ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, অ্যাটলাস ইন্টেল পরিচালিত জরিপের তথ্য বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের সব সুইং স্টেটে জনমত জরিপে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসের চেয়ে এগিয়ে আছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প  জরিপে প্রায় ৪৯ শতাংশ উত্তরদাতারা বলেছেন, তারা আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেবেন।  সবশেষ জরিপ অনুযায়ী, সুইং স্টেটগুলোতে ডেমোক্...