বুধবার থেকে কমতে পারে তাপমাত্রা বুধবার (১ মে) থেকে তাপমাত্রা কমে তাপপ্রবাহের আওতা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সারাদেশের দিন ও রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। সোমবার ছিল চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের সবচেয়ে গরমতম দিন। সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল চুয়াডাঙ্গায়, এটিই চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ঢাকাতেও ছিল মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এসময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বা
একদিনে ফেসবুকের ক্ষতি সাড়ে ১২ কোটি!
জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার বাজারের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ধাক্কা সামলাতে হচ্ছে। কেননা, সংস্থটি এক দিনে ক্ষতির মুখে পড়েছে প্রায় ১২ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার (১২৪ মিলিয়ন)।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে ফেসবুকের শেয়ার দর এক ধাক্কায় ২০ শতাংশের নিচে নেমে যায়। এ কারণে সংস্থাটির ক্ষতি হয় ১২ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার। মার্কিন ইতিহাসে এখন পর্যন্ত একদিনে কোনো সংস্থার এটিই সর্বোচ্চ ক্ষতি।
এর আগে গত বুধবার ফেসবুকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, আর্থিক বর্ষের দ্বিতীয় কোয়ার্টারে লাভের অংশ প্রত্যাশিত হয়নি। বছরের দ্বিতীয় ভাগেও সংস্থার গ্রোথ রেট নিচের দিকেই থাকবে। পরপর দুটি নেতিবাচক খবর, সেই সঙ্গে সাম্প্রতিক সময়ে ফেসবুককে ঘিরে তৈরি হওয়া নানা বিতর্কের প্রভাবও পড়েছে শেয়ার বাজারে।
তবে ফেসবুকের আগেও বেশ কয়েকটি সংস্থা ভারী লোকশানের মুখে পড়েছে। ২০১৩ সালের ২৪ জানুয়ারি একদিনে ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ক্ষতি হয়েছিল অ্যাপেল সংস্থার। ২০০০ সালে সেপ্টেম্বরে একদিনে ৯১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ক্ষতি হয়েছিল ইন্টেল কর্প-এর।
Comments
Post a Comment