বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে । পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে অগ্নিকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মো. নওসাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বি জ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ (ফ্লাইট সেফটি)। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি থাকবেন সদস্য হিসেবে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, মহাব্যবস্থাপক (কর্পোরেট সেফটি অ্যান্ড কোয়ালিটি), চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স), উপ-মহাব্যবস্থাপক (সিকিউরিটি), উপ-মহাব্যবস্থাপক (কার্গো-রপ্তানি) এবং উপ-ব্যবস্থাপক (ইন্স্যুরেন্স)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ চিহ্নিত করা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, দায়-দায়িত্ব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সুপারিশ তৈরি করবে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওর কাছে তদন্ত...
শিবগঞ্জকে ফুলের গন্ধে ভরপুর করে তুলবে শিক্ষার্থী হারুন
সবুজের সমারোহে ভরপুর করে সৌন্দর্য বাড়াতে এবং সামাজিক ভারসাম্য রার্থে নিজ উদ্যোগে শিবগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের ফুলের চারা রোপন করেছে শিার্থী হারুণ অর রশিদ। হারুন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার মোবারকপুর ইউনিয়নের শিকারপুর গ্রামের আব্দুল সাকিমের ছেলে ও কানসাট সোলেয়মান ডিগ্রী কলেজের বি,এ শেষ বর্ষের শিার্থী।
ছোট থেকেই তার স্বপ্ন শিবগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও স্থানে বিভিন্ন জাতের ফুলের চারা রোপন করে সুন্দর ও সুশোভিত করে তুলবে।
তিনি এ পর্যন্ত শিবগঞ্জ উপজেলার ৩০টি শিা প্রতিষ্ঠান, সোনামসজিদ,দরাসবাড়ি মসজিদ,খনিয়াদীঘি মসজিদসহ ও বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে বকুল, জবা, হাসনেহেনা, টগর, গোলাপ, রজনীগন্ধা কৃষ্ণচূড়া, কাঞ্চন, জারুল, সোনালু, চেরিসহ প্রায় ৩০ প্রজাতির প্রায় ৩শ ফুলের চারা রোপন করে দীর্ঘদিন যাবত যতœ করে আসছেন। তার বাড়িতে আরো প্রায় ৩শ” টি ফুলের চারা রয়েছে যে গুলো তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে রোপন করবেন। স্থানীয়রা জানান, আমাদের গ্রামের ছেলে হারুন। সে ছোট থেকে ফুলকে ভালোবাসতো। ফুলকে ভালোবাসতে গিয়ে সে ফুলপ্রেমী হয়ে উঠছে। তার মন যখন যেখানে চাই, সে ফুলের চারা ও খুনতি (চারা লাগানো দেশী যন্ত্র) হাতে নিয়ে গিয়ে রোপন করে আসে। আমাদের জানা মতে, সে অনেক ফুলের চারা রোপন করেছে।
ছোট থেকেই তার স্বপ্ন শিবগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও স্থানে বিভিন্ন জাতের ফুলের চারা রোপন করে সুন্দর ও সুশোভিত করে তুলবে।
তিনি এ পর্যন্ত শিবগঞ্জ উপজেলার ৩০টি শিা প্রতিষ্ঠান, সোনামসজিদ,দরাসবাড়ি মসজিদ,খনিয়াদীঘি মসজিদসহ ও বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে বকুল, জবা, হাসনেহেনা, টগর, গোলাপ, রজনীগন্ধা কৃষ্ণচূড়া, কাঞ্চন, জারুল, সোনালু, চেরিসহ প্রায় ৩০ প্রজাতির প্রায় ৩শ ফুলের চারা রোপন করে দীর্ঘদিন যাবত যতœ করে আসছেন। তার বাড়িতে আরো প্রায় ৩শ” টি ফুলের চারা রয়েছে যে গুলো তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে রোপন করবেন। স্থানীয়রা জানান, আমাদের গ্রামের ছেলে হারুন। সে ছোট থেকে ফুলকে ভালোবাসতো। ফুলকে ভালোবাসতে গিয়ে সে ফুলপ্রেমী হয়ে উঠছে। তার মন যখন যেখানে চাই, সে ফুলের চারা ও খুনতি (চারা লাগানো দেশী যন্ত্র) হাতে নিয়ে গিয়ে রোপন করে আসে। আমাদের জানা মতে, সে অনেক ফুলের চারা রোপন করেছে।
সরজমিনে গিয়ে কথা হয় পিতৃহারা ফুল প্রেমী হারুন অর রশিদ (ওসমান গণি) সাথে। তিনি জানান আমি ছোট থেকে ফুলকে পবিত্র ভাবি এবং ভালবাসি।আমার চিন্তাধারা শিাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন দশর্নীয় স্থানে ফুলের চারা লাগিয়ে সে স্থানগুলোকে সুশোভিত করে তুলবে। ফলে মানুষ একদিকে ফুলকে ভালবাসবে, সৌন্দর্য বাড়বে এবং তার সাথে সাথে শির্থীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ ফুলের সুন্দর ও পবিত্র হওয়ার চেষ্টা করবে। তিনি আরো বলেন ২০১৪সালে পিতাকে হারানোর পর থেকে লেখাপড়ার পাশাপাশি ব্যবসার মাধ্যমে সংসার দেখাশুনা করি। আর এর ফাঁকে ফাঁকে সারা শিবগঞ্জ উপজেলাকে সুন্দর ও সুশোভিত করে তুলবো ইনশাল্লাহ। এজন্য আমি সবার কাছে দোয়া প্রার্থী।এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন ফুলের চারা গুলি রাজশাহী সহ বিভিন্ন স্থান থেকে সংগ্রহ করি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ সফিকুল ইসলাম নিজস্ব প্রতিবেদক / ১১-১১-১৮
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ সফিকুল ইসলাম নিজস্ব প্রতিবেদক / ১১-১১-১৮


Comments
Post a Comment