ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপে আ.লীগের জয়জয়কার ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের জয়জয়কার দেখা গেছে। বুধবার (৮ মে) রাত সাড়ে ১২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দেশের ১৩৯টি উপজেলার মধ্যে ১২২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে বিজয়ী প্রার্থীদের নাম জানা গেছে। তাদের মধ্যে ১০১ জনই আওয়ামী লীগের। জাতীয় নির্বাচনের মতো উপজেলা পরিষদ নির্বাচনও বর্জন করেছে রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো। দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচনে অংশ নিয়ে অনেকেই হয়েছেন বহিষ্কৃত। রাজশাহী বিভাগ : জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় ক্ষেতলাল পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি দুলাল মিয়া সরদার, কালাইয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মিনফুজুর রহমান মিলন, আক্কেলপুরে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোকসেদ আলী মণ্ডল, বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাখাওয়াত হোসেন সজল, সোনাতলায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মিনহাদুজ্জামান লিটন, গাবতলীতে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য অরুণ কান্তি রায়, নওগাঁর ধামইরহাটে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আজাহার আলী, পত্নীতলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সা
মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে ১৮ প্রার্থী জোর তৎপর
আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে ১৮ জন প্রার্থী দলীয় মনোনয়ন পত্র গ্রহণ ও জমা দিয়ে দলীয় মনোনয়ন পেতে ১৮ প্রার্থী জোর তৎপরতা চলাচ্ছেন বলে জানা গেছে।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয় পাওয়ার জন্য মোট ১৮ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। যারা মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন তারা হলেন-বর্তমান সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অবঃ) এটিএম আবদুল ওয়াহ্হাব, প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব, ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সাইফুজ্জামান শিখর, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ তানজেল হোসেন খান, সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পঙ্কজ কুণ্ডু , আশির দশকের তুখোর ছাত্রনেতা, মাগুরা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব কাজী রফিকুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবু নাসির বাবলু, মাগুরা জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এ্যাড. সৈয়দ শরিফুল ইসলাম, ষাটের দশকের ছাত্রনেতা বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের সহকারী এটর্নি জেনারেল বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. সিরাজুল ইসলাম, রাশিয়া আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. এসএম শফিকুল ইসলাম, শ্রীপুর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কুতুবুল্লাহ হোসেন মিয়া কুটি, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুন্সী রেজাউল করিম, সদর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক বাবুল ফকির, বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, ঠাকুরগাঁও ও নীলফামারী জেলার যুব মহিলা লীগকে সুসংগঠিত করার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেত্রী ও ২০১৩ সালে পেট্রল বোমায় গুরুতর আহত এ্যাড. খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন, জেলা ছাত্র লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমানে জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক রানা আমির ওসমান, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক পঙ্কজ সাহা, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হুমাউনুর রশিদ মুহিত, জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. শাখারুল ইসলাম শাকিল ও কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসমত আরা হ্যাপি ।
Comments
Post a Comment