বুধবার থেকে কমতে পারে তাপমাত্রা বুধবার (১ মে) থেকে তাপমাত্রা কমে তাপপ্রবাহের আওতা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সারাদেশের দিন ও রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। সোমবার ছিল চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের সবচেয়ে গরমতম দিন। সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল চুয়াডাঙ্গায়, এটিই চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ঢাকাতেও ছিল মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এসময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বা
ইতালিতে বিরূপ আবহাওয়ায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০
ইতালির উত্তরাঞ্চলে চলতি সপ্তাহে ঝড়ো বাতাস ও বৃষ্টিতে অন্তত ২০ জনের মৃত্যু ও কয়েক হাজার হেক্টর বনভূমি ধ্বংস হয়েছে।দেশটির কর্মকর্তারা একথা জানান। খবর এএফপি’র। শুক্রবার সার্দিনিয়ায় বজ্রপাতে ৮৭ বছর বয়সী এক নারী ও ৬২ বছর বয়সী এক জার্মান পর্যটক মারা গেছে। এই নিয়ে চলতি সপ্তাহে শুরু হওয়া এই ঝড়ে মৃতের সংখ্যা ২০ জনে দাঁড়িয়েছে। মঙ্গলবার পার্বত্য অঞ্চলের দোলোমিতেস রেঞ্জে ঝড়ে বহু গাছ উপড়ে গেছে। ঝড়টি বেনেতো অঞ্চলের ব্যাপক ক্ষতি করেছে। এই অঞ্চলের গাছ থেকে দিয়াশলাইলের কাঠি তৈরি করা হয়।
ভেনেতোর গভর্নর লুকা জাইয়া বলেন, মনে হলো ভূমিকম্প হয়ে গেছে। তিনি আরো বলেন, কয়েক হাজার হেক্টর বনভূমি ধ্বংস হয়ে গেছে। ঝড়ের কারণে ১ লাখ ৬০ হাজার মানুষ বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় আছে। ঝড়ে বৃহস্পতিবার ইতালির উত্তরাঞ্চলে ৭৪ ও ৭৩ বছর বয়সী দুই অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তি মারা যান। অ্যাসতা ভ্যালিতে ঝড়ের সময় তাদের গাড়ির ওপর গাছ উপড়ে পড়লে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আলতো আদিগে অঞ্চলে ঝড়ের সময় আলপাইন কটেজের ছাদ ধসে ৮১ বছর বয়সী এক ব্যক্তি মারা গেছেন। সোমবার উপড়ে থাকা গাছের সাথে গাড়ির প্রচ- ধাক্কায় ৫৩ বছর বয়সী আরোহী মারা যান। ভূমিধসের কারণে বেলুনো প্রদেশের বেশ কয়েকটি শহরের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ভারী বৃষ্টির কারণ রাস্তাঘাট মেরামতের কাজ ব্যাহত হচ্ছে
Comments
Post a Comment