বুধবার থেকে কমতে পারে তাপমাত্রা বুধবার (১ মে) থেকে তাপমাত্রা কমে তাপপ্রবাহের আওতা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সারাদেশের দিন ও রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। সোমবার ছিল চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের সবচেয়ে গরমতম দিন। সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল চুয়াডাঙ্গায়, এটিই চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ঢাকাতেও ছিল মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এসময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বা
কেরালায় বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৬
ভারতের কেরালা রাজ্যে টানা বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট বন্যায় মৃতের সংখ্যা
বেড়ে ১০৬ জনে দাঁড়িয়েছে। বন্যার কারণে ঘর-বাড়ি ছাড়তে হয়েছে কমপক্ষে ১ লাখ
৫০হাজার মানুষ। এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে রাজ্যের ব্যস্ততম কোচি বিমানবন্দর।
খবর বিবিসি ও টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, গত কয়েকদিনের বন্যায় শেষ খবর পর্যন্ত ১০৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এক সপ্তাহ ধরে চলা এই টানা বর্ষণ এর ভেতর থেমে যাওয়ার আশা করা হলেও এটি আগামী শনিবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন বলেছেন, প্রায় এক শতকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ এ বৃষ্টিপাতের কারণে রাজ্যজুড়ে জরুরি সতর্কতা (রেড অ্যালার্ট) জারি করা হয়েছে।
বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে প্রায় আট হাজার কোটি রুপি সমমূল্যের শস্য ও সম্পদের। বন্যার কারণে কেরালার বিভিন্ন জায়গায় রেল যোগাযোগ ব্যাহত হচ্ছে। অনেক ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। দুই-এক জায়গায় ট্রেন চললেও সেগুলো বিলম্বে আসা-যাওয়া করছে। বন্যার ফলে রাজ্যের ১০ হাজার কিলোমিটারের বেশি রাস্তার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি। প্রবল বর্ষণের কারণে সৃষ্ট বন্যায় কোচি বিমানবন্দর আগামী শনিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরের রানওয়ে, পার্কিং এলাকা ডুবে গেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, গত কয়েকদিনের বন্যায় শেষ খবর পর্যন্ত ১০৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এক সপ্তাহ ধরে চলা এই টানা বর্ষণ এর ভেতর থেমে যাওয়ার আশা করা হলেও এটি আগামী শনিবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন বলেছেন, প্রায় এক শতকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ এ বৃষ্টিপাতের কারণে রাজ্যজুড়ে জরুরি সতর্কতা (রেড অ্যালার্ট) জারি করা হয়েছে।
বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে প্রায় আট হাজার কোটি রুপি সমমূল্যের শস্য ও সম্পদের। বন্যার কারণে কেরালার বিভিন্ন জায়গায় রেল যোগাযোগ ব্যাহত হচ্ছে। অনেক ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। দুই-এক জায়গায় ট্রেন চললেও সেগুলো বিলম্বে আসা-যাওয়া করছে। বন্যার ফলে রাজ্যের ১০ হাজার কিলোমিটারের বেশি রাস্তার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি। প্রবল বর্ষণের কারণে সৃষ্ট বন্যায় কোচি বিমানবন্দর আগামী শনিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরের রানওয়ে, পার্কিং এলাকা ডুবে গেছে।
Comments
Post a Comment