Skip to main content

Featured Post

The victory of A. League in the first phase of the sixth upazila parishad

  ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপে আ.লীগের জয়জয়কার ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের জয়জয়কার দেখা গেছে। বুধবার (৮ মে) রাত সাড়ে ১২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দেশের ১৩৯টি উপজেলার মধ্যে ১২২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে বিজয়ী প্রার্থীদের নাম জানা গেছে। তাদের মধ্যে ১০১ জনই আওয়ামী লীগের।  জাতীয় নির্বাচনের মতো উপজেলা পরিষদ নির্বাচনও বর্জন করেছে রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো। দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচনে অংশ নিয়ে অনেকেই হয়েছেন বহিষ্কৃত।  রাজশাহী বিভাগ : জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় ক্ষেতলাল পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি দুলাল মিয়া সরদার, কালাইয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মিনফুজুর রহমান মিলন, আক্কেলপুরে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোকসেদ আলী মণ্ডল, বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাখাওয়াত হোসেন সজল, সোনাতলায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মিনহাদুজ্জামান লিটন, গাবতলীতে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য অরুণ কান্তি রায়, নওগাঁর ধামইরহাটে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আজাহার আলী, পত্নীতলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সা

ঝরছে প্রাণ, নেই প্রতিকার

ঝরছে প্রাণ, নেই প্রতিকার

চালকদের বেপরোয়া গতি আর ক্লান্তিহীন পরিবহন পরিচালনায় প্রতিনিয়ত সড়কে ঘটছে দুর্ঘটনা। মরছে মানুষ, বরণ করছে পঙ্গুত্ব। কিন্তু নেই কোনো কার্যকর প্রতিকার ব্যবস্থা। ফলে সড়কে পা ফেলার আগেই সাধারণ মানুষের মাঝে প্রাণ কিংবা অঙ্গহানির শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
দুর্ঘটনা রোধে মিছিল-মিটিং এমনকি সভা-সেমিনার করেও প্রতিকারে নেই কার্যকর কোনো উদ্যোগ। দুর্ঘটনা রোধে বিদ্যমান আইনের প্রয়োগ না থাকায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে দুর্ঘটনা। সাধারণ মানুষের মাঝে বিরাজ করছে চাপা ক্ষোভ।
নেশা করে গাড়ি পরিচালনা, মানসিক বৈপরীত্য ও নৈতিক স্খলন আর খামখেয়ালিপনায় নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়েছে সড়কের অঙ্গহানি ও প্রাণ হারানোর ঘটনা। সাধারণের মতে, সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সরকারের সুদৃষ্টির অভাব সেই সঙ্গে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি আর আইনের সঠিক প্রয়োগ না থাকায় এসব ঘটনা বেড়েই চলেছে। চালকদের এমন বৈপরীত্য ঠেকাতে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকদের কার্যকর উদ্যোগ প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা।
অপরাধ বিশেজ্ঞরা বলছেন, অধিকাংশ দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে কোনো মামলা হয় না। আবার মামলা হলেও নিষ্পত্তি হতে দীর্ঘসময় লাগে। ফলে ভুক্তভোগীরা হতাশ হয়ে পড়েন। অন্যদিকে আইনের সঠিক বাস্তবায়ন না থাকায় অপরাধীরা অপরাধ সংঘটিতের ক্ষেত্রে কোনো শঙ্কাবোধও করেন না। এ কারণে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে এসব অপরাধ।
গত এক মাসে (এপ্রিল) মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় শরীর থেকে অঙ্গ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় রাজীব, হৃদয়, রোজিনা ও রাসেলের। একেকটি দুর্ঘটনায় যেন একেকটি স্বপ্নের মৃত্যু হয়। বয়সে সবাই ছিলেন তরুণ। তাদের ওপর নির্ভর করেছিল অসহায় ও নিম্নবিত্ত পরিবারগুলো। কিন্তু চালকদের বৈপরীত্যে স্বপ্নগুলোর মৃত্যু হলো।
স্বপ্নপূরণের সংগ্রামে লিপ্ত রাজীব আর রোজিনা হয়তো একটু বেশি অভিমান করেছিলেন। কারও আশ্রয়-প্রশ্রয় বা অনুগ্রহ নয়, সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যাদের বেঁচে থাকার স্বপ্ন, সেখানেও বাগড়া বাধায় উচ্ছৃঙ্খল চালকদের চরম খামখেয়ালিপনা। অঙ্গহানির পর বেঁচে থাকার স্বাদই তারা যেন হারিয়ে ফেলেন। এখনও মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন গোপালগঞ্জের পরিবহন শ্রমিক হৃদয় এবং গাইবান্ধার পলাশবাড়ির একটি ‘রেন্ট-এ-কার’ প্রতিষ্ঠানের প্রাইভেটকার চালক রাসেল।
গত ৩ এপ্রিল রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় বিআরটিসি ও স্বজন পরিবহনের দুটি বাসের রেষারেষিতে ঘটনাস্থলে ডান হাত হারান মা-বাবা হারা রাজীব হোসেন (২১)। টানা ১৩ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করেন তিনি। অবশেষে ১৭ এপ্রিল না ফেরার দেশে চলে যান। তার মৃত্যুর একদিন পর অর্থাৎ ১৮ এপ্রিল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যাত্রীবাহী একটি বাসকে পেছন থেকে সজোরে ধাক্কা দেয় দ্রুতগতির একটি ট্রাক। এতে পরিবহন শ্রমিক খালিদ হাসান হৃদয়ের (২২) ডান হাত ঘটনাস্থলেই শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। হৃদয় এখনও চিকিৎসাধীন। এরও দুদিন পর অর্থাৎ ২০ এপ্রিল রাজধানীর বনানীর চেয়ারম্যানবাড়ী এলাকায় বিআরটিসির বাসচাপায় গৃহপরিচারিকা রোজিনা আক্তারের (১৮) শরীর থেকে ডান পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
টানা আটদিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে নিম্নবিত্ত পরিবারের একমাত্র ভরসার স্থান রোজিনাও চলে যান না ফেরার দেশে। তার মৃত্যুর দিনই অর্থাৎ ২৮ এপ্রিল রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর ধোলাইপাড় এলাকায় হানিফ ফ্লাইওভারের ঢালে গ্রিনলাইন পরিবহনের চাপায় শরীর থেকে বাম পা বিচ্ছিন্ন হয় রাসেল সরকারের। তিনি এখনও চিকিৎসাধীন।
নির্মম এসব ঘটনার পরও থেমে নেই চালকদের বেপরোয়া গতি। গত ১ মে দুপুর দেড়টার দিকে রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের পোস্তাগোলা ব্রিজের ওপর একটি সিএনজি অটোরিকশাকে বিপরীত দিক থেকে আসা বেপরোয়া গতির একটি ট্রাক চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। ওই ঘটনায় মো. হালিম নামে (৪০) এক যাত্রীর ডান পায়ের হাড় ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যায়। তিনি এখন জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) চিকিৎসাধীন।
হাত-পা হারানো আহত ও নিহতদের পরিবারের স্বজনদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, তারা কেউ এখন পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় অপরাধীর শাস্তি পেতে দেখেননি। এমনকি রোজিনা যখন হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে, সেই সময় তার পা কেড়ে নেয়া ঘাতক বাসচালক জামিনে বের হয়ে মুক্ত বাতাসে ঘুরে বেড়ানোর খবরও প্রকাশ পায়।
বিষয়টি জানার পর রোজিনার স্বজনরা আরও বেশি হতাশ হয়ে পড়েন। কারণ অপরাধীরা ধরা-ছোঁয়ার মধ্যে থাকলেও শাস্তি পাচ্ছে না। ফলে এ ধরনের অপরাধ সংঘটিত করতে তারা আরও বেশি উৎসাহিত হচ্ছেন।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের (এআরআই) তথ্য বলছে, দেশে ৫৩ শতাংশ দুর্ঘটনার কারণ অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো এবং ৩৭ শতাংশ চালকের বেপরোয়া মনোভাব। অর্থাৎ সড়কে দুর্ঘটনার জন্য ৯০ শতাংশই দায়ী চালক নিজেই। বিভিন্ন গবেষণা সংস্থা বলছে, চালকদের প্রশিক্ষিত না করে গাড়ি চালানোর অনুমতি দেয়া, তাদের দক্ষতা যাচাই না করা এবং সেই সঙ্গে সড়ক আইনের নিয়ম-কানুন সম্পর্কে অবহিত না করেই লাইসেন্স দেয়ায় মূলত এ ধরনের ঘটনা বাড়ছে।
এ বিষয়ে কথা হয় অপরাধ বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হাফিজুর রহমান কার্জনের সঙ্গে। তিনি বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় যে ক্ষতিপূরণ দেয়া হচ্ছে সেটি একেবারেই অপর্যাপ্ত। আবার ওই ক্ষতিপূরণ আদায়ও খুব কঠিন। যে কারণে অপরাধীরা সহজেই পার পেয়ে যাচ্ছে, ঘটাচ্ছে নতুন নতুন অঘটন। যা একেবারেই অপ্রত্যাশিত।
‘এছাড়া অবকাঠামোগত কিছু সমস্যাও রয়েছে। রাজধানীতে গাড়ির তুলনায় পর্যাপ্ত সড়কও নেই। হাইওয়ে থাকলেও যেভাবে থাকার কথা সেভাবে নেই। রয়েছে ফিটনেসবিহীন গাড়ি, নিয়ম না মানার প্রবণতাও বেশ। অপরাধের সঙ্গে যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত, তারাও উপযুক্ত শাস্তি পাচ্ছে না। ফলে দুর্ঘটনা রোধ করা যাচ্ছে না, বাড়ছে অপরাধ প্রবণতা’- যোগ করেন তিনি।

Comments

Popular posts from this blog

29 killed in bus ditch in Mexico

  মেক্সিকোতে বাস খাদে পড়ে নিহত ২৯ মেক্সিকোর ওহাকায় একটি যাত্রীবাহী বাস গভীর খাদে পড়ে অন্তত ২৯ জন নিহত ও ১৯ জন আহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যটির কর্মকর্তারা।  বুধবার সকালে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে।  মেক্সিকো সিটি থেকে দক্ষিণাঞ্চলের ওহাকা রাজ্যের মধ্য দিয়ে যাওয়ার পথে মাগদালেনা পেনাসকো শহরে আনুমানিক সকাল সাড়ে ৬টার দিকে বাসটি দুর্ঘটনায় পড়ে বলে রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হেসুস রোমেরোর বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।  খাদে পড়ে যাওয়ার আগে চালক বাসটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।  আহতদের মধ্যে ১৪ জনকে কাছাকাছি একটি শহরের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, ৫ জনকে আকাশপথে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে রাজধানী ওহাকা সিটিতে, বলেছেন কর্মকর্তারা।  চলতি বছরের ১৮ এপ্রিল মেক্সিকোর পশ্চিমাঞ্চলে একটি বাস পাহাড়ি রাস্তা থেকে নিচে পড়ে গেলে ১৮ জনের মৃত্যু হয়।  তথ্যসূত্র: বিডিনিউজ

The Prime Minister handed over Ekushey Padak to 21 people

প্রধানমন্ত্রী একুশে পদক তুলে দিলেন ২১ জনের হাতে মহান একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী শেখ হাসিনা ২১ জনের হাতে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার একুশে পদক তুলে দিয়েছেন।  মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে পুরস্কার প্রাপ্ত ব্যক্তিরা এবং তাদের স্বজনদের হাতে একুশে পদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। এবার ভাষা আন্দোলন ক্যাটাগরিতে মরণোত্তর একুশে পদক পেলেন দু’জন। এরা হলেন- মৌ. আশরাফুদ্দীন আহমদ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া (মরণোত্তর)  শিল্পকলার বিভিন্ন শ্রেণিতে ১১ জন পেলেন এই পদক।  সংগীতে পেলেন জালাল উদ্দীন খাঁ (মরণোত্তর), বীর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণী ঘোষ, বিদিত লাল দাস (মরণোত্তর), এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর) ও শুভ্র দেব।  অভিনয়ে অবদান রাখায় ডলি জহুর এবং এমএ আলমগীর, আবৃতিতে খান মো. মুস্তাফা ওয়ালীদ (শিমুল মুস্তাফা) এবং রূপা চক্রবর্তী, নৃত্যকলায় শিবলী মোহাম্মদ এবং চিত্রকলায় শাহজাহান আহমেদ বিকাশ।  মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও আর্কাইভিংয়ে কাওসার চৌধুরী, সমাজসেবায় মো. জিয়াউল হক ও আলহাজ রফিক আহামদ।  ভাষা ও সাহ

আ.লীগই ক্ষমতায় আসছে: শেখ হাসিনা

আ.লীগই ক্ষমতায় আসছে: শেখ হাসিনা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট একেবারে দোড়গোড়ায়। বাকি আর মাত্র তিন দিন। দেশজুড়ে ভোটের উত্তেজনা। তবে এই উত্তেজনার মধ্যে নিশ্চিন্ত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। নির্বাচনের প্রাক মুহূর্তে কলকাতার আনন্দবাজারকে দেয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জানিয়ে দিলেন, এবারও আওয়ামী লীগ জিতবে। বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে সুধাসদন ভবনে দেয়া ওই সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের জনগণের উপর আমার বিপুল আস্থা। তারা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। জনগনের ভোটেই আমরা আবার নির্বাচিত হব।’ এতটা নিশ্চিত কী ভাবে হচ্ছেন প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রায় ৬০০ স্কুল পোড়ানোর কথা বাংলাদেশের মানুষ ভুলে যায়নি। মুছে যায়নি প্রিসাইডিং অফিসারসহ অজস্র নাগরিককে হত্যার স্মৃতি। রাস্তা কেটে মানুষের যাতায়াত বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। সেই সময়ে জনগণই রুখে দাঁড়িয়েছিল। তারা ভোটও দিয়েছিল। সেই জনগণ আবার আমাদেরই ভোট দেবে।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের পরে দেশে একের পর এক সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। সাধারণ মানুষ সে সব ভোলেনি। ভোলেনি বলেই ওই সব ঘটনা যে