ঝরছে প্রাণ, নেই প্রতিকার Skip to main content

Featured Post

Bangladesh proposes to limit additional US tariffs to a maximum of 10 percent

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের অতিরিক্ত ৩৭ শতাংশ রেসিপ্রোকাল (পাল্টা) শুল্ক স্থগিতাদেশের মেয়াদ শেষ হওয়ার প্রাক্কালে চূড়ান্ত বাণিজ্য চুক্তির লক্ষ্যে জোর তৎপরতা চালাচ্ছে সরকার। আগামী ৯ জুলাই এই শুল্কের স্থগিতাদেশ শেষ হতে যাচ্ছে। এর আগে চুক্তিটি চূড়ান্ত করতে ওয়াশিংটনের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনায় বসছে অন্তর্বর্তী সরকার। বা  ণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ইউএসটিআর (যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি দফতর) কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে অংশ নেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই-রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমান। এ বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও ন্যায্য একটি বাণিজ্য চুক্তির আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ সর্বোচ্চ ১০ শতাংশে সীমিত রাখার প্রস্তাব তুলে ধরে। আগামী ২৯ জুন এই বিষয়ে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এ  র আগে, ১২ জুন দুই দেশের মধ্যে একটি ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ স্বাক্ষরিত হয়, যার আওতায় প্রস্তাবিত রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ চুক্তির খসড়া বাংলাদেশের কাছে পাঠায় যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশ তার জবাব পাঠিয়েছে ২...

ঝরছে প্রাণ, নেই প্রতিকার

ঝরছে প্রাণ, নেই প্রতিকার

চালকদের বেপরোয়া গতি আর ক্লান্তিহীন পরিবহন পরিচালনায় প্রতিনিয়ত সড়কে ঘটছে দুর্ঘটনা। মরছে মানুষ, বরণ করছে পঙ্গুত্ব। কিন্তু নেই কোনো কার্যকর প্রতিকার ব্যবস্থা। ফলে সড়কে পা ফেলার আগেই সাধারণ মানুষের মাঝে প্রাণ কিংবা অঙ্গহানির শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
দুর্ঘটনা রোধে মিছিল-মিটিং এমনকি সভা-সেমিনার করেও প্রতিকারে নেই কার্যকর কোনো উদ্যোগ। দুর্ঘটনা রোধে বিদ্যমান আইনের প্রয়োগ না থাকায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে দুর্ঘটনা। সাধারণ মানুষের মাঝে বিরাজ করছে চাপা ক্ষোভ।
নেশা করে গাড়ি পরিচালনা, মানসিক বৈপরীত্য ও নৈতিক স্খলন আর খামখেয়ালিপনায় নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়েছে সড়কের অঙ্গহানি ও প্রাণ হারানোর ঘটনা। সাধারণের মতে, সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সরকারের সুদৃষ্টির অভাব সেই সঙ্গে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি আর আইনের সঠিক প্রয়োগ না থাকায় এসব ঘটনা বেড়েই চলেছে। চালকদের এমন বৈপরীত্য ঠেকাতে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকদের কার্যকর উদ্যোগ প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা।
অপরাধ বিশেজ্ঞরা বলছেন, অধিকাংশ দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে কোনো মামলা হয় না। আবার মামলা হলেও নিষ্পত্তি হতে দীর্ঘসময় লাগে। ফলে ভুক্তভোগীরা হতাশ হয়ে পড়েন। অন্যদিকে আইনের সঠিক বাস্তবায়ন না থাকায় অপরাধীরা অপরাধ সংঘটিতের ক্ষেত্রে কোনো শঙ্কাবোধও করেন না। এ কারণে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে এসব অপরাধ।
গত এক মাসে (এপ্রিল) মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় শরীর থেকে অঙ্গ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় রাজীব, হৃদয়, রোজিনা ও রাসেলের। একেকটি দুর্ঘটনায় যেন একেকটি স্বপ্নের মৃত্যু হয়। বয়সে সবাই ছিলেন তরুণ। তাদের ওপর নির্ভর করেছিল অসহায় ও নিম্নবিত্ত পরিবারগুলো। কিন্তু চালকদের বৈপরীত্যে স্বপ্নগুলোর মৃত্যু হলো।
স্বপ্নপূরণের সংগ্রামে লিপ্ত রাজীব আর রোজিনা হয়তো একটু বেশি অভিমান করেছিলেন। কারও আশ্রয়-প্রশ্রয় বা অনুগ্রহ নয়, সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যাদের বেঁচে থাকার স্বপ্ন, সেখানেও বাগড়া বাধায় উচ্ছৃঙ্খল চালকদের চরম খামখেয়ালিপনা। অঙ্গহানির পর বেঁচে থাকার স্বাদই তারা যেন হারিয়ে ফেলেন। এখনও মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন গোপালগঞ্জের পরিবহন শ্রমিক হৃদয় এবং গাইবান্ধার পলাশবাড়ির একটি ‘রেন্ট-এ-কার’ প্রতিষ্ঠানের প্রাইভেটকার চালক রাসেল।
গত ৩ এপ্রিল রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় বিআরটিসি ও স্বজন পরিবহনের দুটি বাসের রেষারেষিতে ঘটনাস্থলে ডান হাত হারান মা-বাবা হারা রাজীব হোসেন (২১)। টানা ১৩ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করেন তিনি। অবশেষে ১৭ এপ্রিল না ফেরার দেশে চলে যান। তার মৃত্যুর একদিন পর অর্থাৎ ১৮ এপ্রিল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যাত্রীবাহী একটি বাসকে পেছন থেকে সজোরে ধাক্কা দেয় দ্রুতগতির একটি ট্রাক। এতে পরিবহন শ্রমিক খালিদ হাসান হৃদয়ের (২২) ডান হাত ঘটনাস্থলেই শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। হৃদয় এখনও চিকিৎসাধীন। এরও দুদিন পর অর্থাৎ ২০ এপ্রিল রাজধানীর বনানীর চেয়ারম্যানবাড়ী এলাকায় বিআরটিসির বাসচাপায় গৃহপরিচারিকা রোজিনা আক্তারের (১৮) শরীর থেকে ডান পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
টানা আটদিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে নিম্নবিত্ত পরিবারের একমাত্র ভরসার স্থান রোজিনাও চলে যান না ফেরার দেশে। তার মৃত্যুর দিনই অর্থাৎ ২৮ এপ্রিল রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর ধোলাইপাড় এলাকায় হানিফ ফ্লাইওভারের ঢালে গ্রিনলাইন পরিবহনের চাপায় শরীর থেকে বাম পা বিচ্ছিন্ন হয় রাসেল সরকারের। তিনি এখনও চিকিৎসাধীন।
নির্মম এসব ঘটনার পরও থেমে নেই চালকদের বেপরোয়া গতি। গত ১ মে দুপুর দেড়টার দিকে রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের পোস্তাগোলা ব্রিজের ওপর একটি সিএনজি অটোরিকশাকে বিপরীত দিক থেকে আসা বেপরোয়া গতির একটি ট্রাক চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। ওই ঘটনায় মো. হালিম নামে (৪০) এক যাত্রীর ডান পায়ের হাড় ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যায়। তিনি এখন জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) চিকিৎসাধীন।
হাত-পা হারানো আহত ও নিহতদের পরিবারের স্বজনদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, তারা কেউ এখন পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় অপরাধীর শাস্তি পেতে দেখেননি। এমনকি রোজিনা যখন হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে, সেই সময় তার পা কেড়ে নেয়া ঘাতক বাসচালক জামিনে বের হয়ে মুক্ত বাতাসে ঘুরে বেড়ানোর খবরও প্রকাশ পায়।
বিষয়টি জানার পর রোজিনার স্বজনরা আরও বেশি হতাশ হয়ে পড়েন। কারণ অপরাধীরা ধরা-ছোঁয়ার মধ্যে থাকলেও শাস্তি পাচ্ছে না। ফলে এ ধরনের অপরাধ সংঘটিত করতে তারা আরও বেশি উৎসাহিত হচ্ছেন।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের (এআরআই) তথ্য বলছে, দেশে ৫৩ শতাংশ দুর্ঘটনার কারণ অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো এবং ৩৭ শতাংশ চালকের বেপরোয়া মনোভাব। অর্থাৎ সড়কে দুর্ঘটনার জন্য ৯০ শতাংশই দায়ী চালক নিজেই। বিভিন্ন গবেষণা সংস্থা বলছে, চালকদের প্রশিক্ষিত না করে গাড়ি চালানোর অনুমতি দেয়া, তাদের দক্ষতা যাচাই না করা এবং সেই সঙ্গে সড়ক আইনের নিয়ম-কানুন সম্পর্কে অবহিত না করেই লাইসেন্স দেয়ায় মূলত এ ধরনের ঘটনা বাড়ছে।
এ বিষয়ে কথা হয় অপরাধ বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হাফিজুর রহমান কার্জনের সঙ্গে। তিনি বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় যে ক্ষতিপূরণ দেয়া হচ্ছে সেটি একেবারেই অপর্যাপ্ত। আবার ওই ক্ষতিপূরণ আদায়ও খুব কঠিন। যে কারণে অপরাধীরা সহজেই পার পেয়ে যাচ্ছে, ঘটাচ্ছে নতুন নতুন অঘটন। যা একেবারেই অপ্রত্যাশিত।
‘এছাড়া অবকাঠামোগত কিছু সমস্যাও রয়েছে। রাজধানীতে গাড়ির তুলনায় পর্যাপ্ত সড়কও নেই। হাইওয়ে থাকলেও যেভাবে থাকার কথা সেভাবে নেই। রয়েছে ফিটনেসবিহীন গাড়ি, নিয়ম না মানার প্রবণতাও বেশ। অপরাধের সঙ্গে যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত, তারাও উপযুক্ত শাস্তি পাচ্ছে না। ফলে দুর্ঘটনা রোধ করা যাচ্ছে না, বাড়ছে অপরাধ প্রবণতা’- যোগ করেন তিনি।

Comments

Popular posts from this blog

The country's largest Friday prayer was held at Biswa Ijtema Maidan in Tongi

টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ  মাওলানা সাদ অনুসারীদের দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমার শুরুর দিনটা শুক্রবার পড়েছে। টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ।  তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা ময়দানে লাখো মুসল্লির উপস্থিতিতে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টায় ইজতেমা ময়দানে জুমার আজান হয়। দেড়টায় শুরু হয় খুতবা।  এরপর ১টা ৫০ মিনিটে নামাজ শুরু হয়ে শেষ হয় ১টা ৫৫ মিনিটে। জুমার নামাজে ইমামতি করেন মাওলানা সাদের বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ।  ইজতেমার নিজামউদ্দিন অনুসারী দ্বিতীয় পর্বের মিডিয়া সমন্বয়কারী মোহাম্মদ সায়েম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  শুক্রবার বাদ ফজর থেকেই দ্বীন, ইমান এবং আখলাকের ওপর ইজতেমার দেশ-বিদেশের শীর্ষ মুরুব্বিরা বয়ান করছেন।  তথ্যসূত্র: জাগোনিউজ

Trump criticized for controversial comments again

  মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: সব সুইং স্টেটে এগিয়ে ট্রাম্প বিশ্বের সব দেশ এখন নজর রাখছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। আগামীকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।  এবারের নির্বাচনে চমক দেখিয়ে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় দফায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট হবেন?  নাকি ইতিহাস সৃষ্টি করে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস প্রথম মার্কিন নারী প্রেসিডেন্ট হবেন?  এর উত্তর নির্ধারিত হতে পারে কিছু রাজ্যের ফলাফলে।  এগুলো ‘সুইং স্টেট’ বা দোদুল্যমান রাজ্য হিসেবে পরিচিত।  এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০টি স্টেটে একসঙ্গে ভোট হলেও মূলত সবারই নজর থাকে সুইং স্টেটের দিকে।  ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, অ্যাটলাস ইন্টেল পরিচালিত জরিপের তথ্য বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের সব সুইং স্টেটে জনমত জরিপে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসের চেয়ে এগিয়ে আছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প  জরিপে প্রায় ৪৯ শতাংশ উত্তরদাতারা বলেছেন, তারা আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেবেন।  সবশেষ জরিপ অনুযায়ী, সুইং স্টেটগুলোতে ডেমোক্...

India is on fire, 40,000 affected by heatstroke, 192 vagrants died in the summer in Delhi!

  দাবদাহে পুড়ছে ভারত, হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ৪০ হাজার, দিল্লিতে গরমে ১৯২ ভবঘুরের মৃত্যু! চলতি গ্রীষ্ম রেকর্ড গরমের সাক্ষী হয়েছে ভারত। দাবদাহের ভয়াবহতা চরমে পৌঁছেছে। দাউদাউ গরমে গত তিন দিনে কেবল দিল্লি, নয়ডাতেই ১৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে।  এবার জানা গেল, গত সাড়ে তিন মাসে তপ্ত কড়াইয়ের ভারতে ৪০ হাজার মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন!  অন্যদিকে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দাবি, ১১ থেকে ১৯ জুনের মধ্যে গরমে ১৯২ জন ভবঘুরের মৃত্যু হয়েছে রাজধানীতে।  এদিকে প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার সাক্ষী উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি। উত্তর ও মধ্য ভারত যখন বৃষ্টির অপেক্ষায় চাতক, তখন অসম-সহ একাধিক রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।  আবহ বিজ্ঞানীরা বলছেন, এবার ভয়ংকরতম গ্রীষ্মের সাক্ষী গোটা এশিয়াই। ভারতের উত্তরাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে গড় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রির আশপাশে থাকছে।  জলবায়ুর এই পরিবর্তনের জন্য দায়ী মানব সভ্যতা। আরও ভালো করে বললে ‘উন্নয়ন’। গত মার্চের পর থেকেই ক্রমশ অসহনীয় হয়েছে উঠেছে দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপামাত্রা।  সূর্যের লেলিহান উনুনে পুড়ে আকাশে উড়তে উড়তে বহু পাখির মৃত্যু হচ্...