বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে । পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে অগ্নিকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মো. নওসাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বি জ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ (ফ্লাইট সেফটি)। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি থাকবেন সদস্য হিসেবে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, মহাব্যবস্থাপক (কর্পোরেট সেফটি অ্যান্ড কোয়ালিটি), চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স), উপ-মহাব্যবস্থাপক (সিকিউরিটি), উপ-মহাব্যবস্থাপক (কার্গো-রপ্তানি) এবং উপ-ব্যবস্থাপক (ইন্স্যুরেন্স)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ চিহ্নিত করা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, দায়-দায়িত্ব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সুপারিশ তৈরি করবে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওর কাছে তদন্ত...
বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে ভারতের শত শত বানভাসি মানুষ
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়া কয়েকশ মানুষ এখন বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
কোচবিহার জেলার অন্তত দুটি এলাকা থেকে বহু মানুষ সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই এলাকার থেকে নির্বাচিত পশ্চিমবঙ্গের এক মন্ত্রী।বাংলাদেশের লালমনিরহাটে বিজিবির একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সীমান্তবর্তী ভারতীয় গ্রামগুলো থেকে বন্যাক্রান্ত হয়ে ৫ থেকে ৬শ’ লোক এসেছিল।
তিনি বলেন, যেহেতু তারা বিপদে পড়ে এসেছে, মানবিক কারণেই তাদেরকে ঢুকতে বাধা দেয়া হয়নি। তারা এখানে এসে নিজেদের ব্যবস্থাপনায় বিভিন্ন ঘর-বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে।
সীমান্তের ওই এলাকাটি একটু অদ্ভুত। সীমান্তে বাংলাদেশের দুটি গ্রাম মোগলহাটা ও দুর্গাপুরের মধ্যবর্তী জায়গায় আছে তিনটি ভারতীয় গ্রাম, যেগুলো ধরলা নদী দ্বারা ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন এবং বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত।
সীমান্তে কাঁটাতারও নেই সেখানে। ফলে বন্যাপ্লাবিত হওয়ার পর তারা আর ধরলা পাড়ি দিয়ে ভারতে যেতে পারেনি, তাই বাংলাদেশে চলে এসেছে।
ভারত থেকেও একই রকম তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। ভারতীয় অংশের দিনহাটা মহকুমার জারিধরলা আর দরিবস গ্রামগুলি থেকে এবং তুফানগঞ্জ এলাকার চরবালাভূত এলাকার বন্যাদুর্গত মানুষদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি সেখানকার নদীগুলিতে প্রবল স্রোতের কারণে।
নদীতে গত কয়েকদিনের বন্যার কারণে ব্যাপক স্রোত বইছে। ফলে বাংলাদেশের সীমান্ত লাগোয়া সেই জারিধরলা ও দরিবস গ্রাম পুরোটাই প্রায় ডুবে গেছে।খবর বিবিসির।
http://zipansion.com/37vLW



Comments
Post a Comment