বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে । পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে অগ্নিকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মো. নওসাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বি জ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ (ফ্লাইট সেফটি)। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি থাকবেন সদস্য হিসেবে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, মহাব্যবস্থাপক (কর্পোরেট সেফটি অ্যান্ড কোয়ালিটি), চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স), উপ-মহাব্যবস্থাপক (সিকিউরিটি), উপ-মহাব্যবস্থাপক (কার্গো-রপ্তানি) এবং উপ-ব্যবস্থাপক (ইন্স্যুরেন্স)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ চিহ্নিত করা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, দায়-দায়িত্ব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সুপারিশ তৈরি করবে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওর কাছে তদন্ত...
রাজশাহীর নগরপিতা হলেন এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন
জাতীয় নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত এই সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীককে বেছে নিলেন নগরবাসী। রাজশাহীতে এবার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বড় ভোটের ব্যবধানে বিএনপির প্রার্থীকে পরাজিত করেছে। বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন এক লাখ ৬৬ হাজার ৩৯৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপি মনোনিত মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল পেয়েছেন ৭৮ হাজার ৪৯২ ভোট ভোট। রাজশাহীর ১৩৮টি কেন্দ্রের বেসরকারি তথ্যমতে এ ফলাফল পাওয়া গেছে।
এবার দ্বিতীয়বারের মতো নগর পিতা হলেন এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।
খায়রুজ্জামান লিটন বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান সংগঠক ও জাতীয় নেতা এএইচএম কামারুজ্জামানের পুত্র। তিনি ২০০৮ সালে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মহাজোট সমর্থিত নাগরিক কমিটির মেয়র প্রার্থী হয়ে প্রথমবার জয়লাভ করেন। ২০১৩ সাল পর্যন্ত তিনি অধিষ্টিত ছিলেন। তাকে রাজশাহীর অন্যতম সফল মেয়র বলা হয়। রাজশাহী উন্নয়নের রূপকার এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন প্রথমবার নির্বাচিত হয়েই বদলে দেন রাজশাহী নগরীর চিত্রপট। পরিচ্ছন্নতায় বিশে^র সেরা নগরের খ্যাতি পায় রাজশাহী মহানগর।
খায়রুজ্জামান লিটন বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান সংগঠক ও জাতীয় নেতা এএইচএম কামারুজ্জামানের পুত্র। তিনি ২০০৮ সালে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মহাজোট সমর্থিত নাগরিক কমিটির মেয়র প্রার্থী হয়ে প্রথমবার জয়লাভ করেন। ২০১৩ সাল পর্যন্ত তিনি অধিষ্টিত ছিলেন। তাকে রাজশাহীর অন্যতম সফল মেয়র বলা হয়। রাজশাহী উন্নয়নের রূপকার এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন প্রথমবার নির্বাচিত হয়েই বদলে দেন রাজশাহী নগরীর চিত্রপট। পরিচ্ছন্নতায় বিশে^র সেরা নগরের খ্যাতি পায় রাজশাহী মহানগর।
সোমবার রাতে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণার পরপরই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা আনন্দ উল্লাসে ফেটে পড়েন। মোড়ে মোড়ে বিজয় মিছিল বের করে নৌকার সমর্থকরা। নগরজুড়ে মিষ্টি বিতরণ করা হয়েছে।

hi
ReplyDelete